শেখ এদেবালীর প্রকৃত জীবনী । উসমানের স্বপ্ন | Biography of shaikh Edebali |

ভূমিকাঃ- উসমানীয়া সাম্রাজ্যে শাইখ এদেবালির ভূমিকা অপরিসীম। তিনি উসমানীয়দের মধ্যে বিশিষ্ট সুফি সাধকদের মধ্যে একজন ছিলেন। শায়েখ এদেবালি কে ? বেশিরভাগ মানুষের কাছে অপরিচিত নাম হলেও উসমানীয়া সাম্রাজ্যে যার অবদান না বললে নেই। আমরা  শায়েখ এদেবালির ইতিহাস জানার চেষ্টা করবো। এবং শেখ এদেবালীর কাছে উসমানের স্বপ্ন এর কাহিনী বিস্তারিত জানবো। নিম্নে শায়েখ এদেবালির জীবনী সুন্দর করে রেফারেন্স সহকারে বর্ণনা করা হলো।

ভূমিকাঃ- উসমানীয়া সাম্রাজ্যে শাইখ এদেবালির ভূমিকা অপরিসীম। তিনি উসমানীয়দের মধ্যে বিশিষ্ট সুফি সাধকদের মধ্যে একজন ছিলেন। শায়েখ এদেবালি কে ? বেশিরভাগ মানুষের কাছে অপরিচিত নাম হলেও উসমানীয়া সাম্রাজ্যে যার অবদান না বললে নেই। আমরা  শায়েখ এদেবালির ইতিহাস জানার চেষ্টা করবো। এবং শেখ এদেবালীর কাছে উসমানের স্বপ্ন এর কাহিনী বিস্তারিত জানবো। নিম্নে শায়েখ এদেবালির জীবনী সুন্দর করে রেফারেন্স সহকারে বর্ণনা করা হলো।  প্রাথমিক পরিচয়ঃ-  উপাধিঃ- শেখ এদেবালী, বিখ্যাত পাদ্রী। আত্মীয়ঃ- ইলিডিজ হাতুন (স্ত্রী), বালা হাতুন (কন্যা), মাহমুদ পাশা (পুত্র), মেহমেত পাশা (পুত্র), উসমান গাজী (জামাতা) আলাউদ্দিন পাশা ( নাতী)  উপজাতী- আহিস গোত্র, কায়ী গোষ্ঠি।  পেশাঃ- শেখ, ধর্মগুরু, ধর্মীয় নেতা,সুফি সাধক, ও কাজী।  জন্মঃ-  ১২০৬ সাল  জন্মস্থানঃ- ইনাক, করসিহির, তৎকালীন রোমের সেলজুক সাম্রাজ্য  মৃত্যুর তারিখঃ-১৩২৬  মৃত্যুবরণের স্থানঃ- বিলেচিক,নবগঠিত উসমানীয়া সাম্রাজ্য (বর্তমানে তুরস্কের সুগুত)  শেখ এদেবালী একজন মুসলিম ধর্মের বিখ্যাত পাদ্রী ছিলেন। তিনি আর্তুগ্রুল গাজীর নিকটস্ত বন্ধু ছিলেন। শেখ এদেবালীর মেয়ে বালা হাতুনের সঙ্গে আর্তুগ্রুল গাজীর ছেলে উসমান গাজীর বিয়ে হয়, সেই ক্ষেত্রে এদেবালির জামাতা হয় উসমান গাজী। আর তাছাড়া, উসমান গাজী ১২৯৯ সালে উসমানীয়া সাম্রাজ্যে প্রতিষ্টা করে বিশ্বের অধিকাংশ স্থান জুড়ে তার শাসনকার্য প্রসারিত হয়। বালা হাতুনের ঘরে আলাউদ্দিন পাশা জন্ম গ্রহন করে সেই হিসেবে শায়েখ এদেবালি আলাউদ্দিন পাশার নানা হয়।  শেখ এদেবালীর ইতিহাসঃ-  শেখ এদেবালি দীর্ঘ জীবনযাপন করেন এবং দীর্ঘ বছর বেচে ছিলেন। জানা যায়, শেখ এদেবালী ১২০৬ সালে সুগুতে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৩২৬ সালে অর্থাৎ ১২০  বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। জামাতা উসমান গাজী সহ তার ৩ সন্তান রয়েছে,  মাহমুদ পাশা, মেহমেদ পাশা এবং বালা হাতুন। ১২৯৯ সালে উসামানীয়া সাম্রাজ্য প্রতিষ্টা হওয়ার পর তিনি দীর্ঘদিন বিলেচিকে জীবন যাপন করেন। তার শিষ্য দুরসুন ফাকিহ উসমানীয়া সাম্রাজ্যের প্রথম নারী হিসেবে পরিচিত। শেখ এদেবালি মূলত কারামানের বাসিন্দা। তিনি হানাফি ফিকহ শাস্ত্রের নেকমেদ্দিন ইজ-জাহিদারের কাছ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে, তিনি দামেস্কে যান এবং সেই সময়ের বিখ্যাত পণ্ডিতদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন। তিনি তাফসীর, হাদিস এবং ইসলামী আইন বিষয়ে বিশেষত্ব লাভ করেন। তিনি এটবার্নু গ্রামে বাস করতেন, যেটি সেইসময়ে এস্কিশিহিরের কাছে পরিচিত ছিল। তিনি তার নির্মিত মাদ্রাসায় ছাত্রদের শিক্ষা দিতেন এবং আদর্শ মানুষ হওয়ার জন্য সর্বাত্মক পথ বাতলে দিতেন। তিনি বিলেচিকে উসমান গাজীর সহায়তায় অনেক মসজিদ মাদ্রাসা তৈরী করেছেন।  উসমানের স্বপ্নঃ- রোমার্স  অনুসারে, উসমান গাজী একদিন রাতে  স্বপ্ন দেখেন যে, শেখ এদেবালীর বুক থেকে একটি চাঁদ বেরিয়ে এসে তার নিজের বুকে প্রবেশ করেছে, এবং তার বুক থেকে একটি বড় গাছ বের হয়েছে এবং এর শাখাগুলো পৃথিবীকে আচ্ছাদিত করেছে, এবং অনেকের তলদেশ থেকে নদী ভেদ করে বাইরে এসেছে ও  মানুষজনেরা এই জলের মধ্যে সমাগম করছে। শাইখ এদেবালী স্বপ্নের বর্ণনা এভাবে দিয়েছেন: "আপনি  আর্তুগ্রুল গাজীর ছেলে উসমান, আপনার বাবার পরে আপনি "বে" হবেন। আপনি আমার মেয়ে বালা হাতুনকে বিয়ে করবেন। এই আলো আমার কাছ থেকে আপনার কাছে এসেছে। এর ফলে বেশি সুলতান আসবে। আপনার বংশধররা, এক এক করে  রাজ্যগুলো জয় করবে এবং সাম্রাজ্য প্রসারিত হবে"।  লেখা গুলো অসম্পূর্ণ পরবর্তিতে লেখা গুলো আমি এখানে  যোগ করবো, ইন শা আল্লাহ।     লেখাঃ-  মোঃ হামিদুল ইসলাম রাজু   Page:- Hamidul Islam Raju  আরো পড়ুন উসমানীয় সাম্রাজ্যের গোড়াপত্তন নিয়ে বিশেষ ব্যাক্তিদের জীবনী । তাই লিঙ্কে ক্লিক করুন।   বালা হাতুনের  স্বামী উসমানের জীবনী   ওরহান গাজীর জীবনীঃ-  আর্তুগ্রুল গাজীর জীবনীঃ-    উসমানের স্ত্রী বালা হাতুনের জীবনীঃ-   সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতানদের নামের তালিকাঃ-  তুর্কির আর্তুগ্রুল সিরিজ সহ কয়েকটি ইসলামীক সিরিজ দেখার পর একজন শিক্ষার্থীরঅনুভূতিঃ-  শায়েখ ইবনুল আরাবী'র পঞ্চাশটি বাণী ও উপদেশ ভিডিও সহঃ-  আর্তুগ্রুল গাজীর বাছাইকৃত চল্লিশটি বাণী ও উপদেশ ভিডিও সহঃ-  সুলতান আলাউদ্দিন কায়কোবাদের বাণী ও উপদেশঃ-  সুলতান গিয়াস উদ্দিন মাসুদ বিন কায়কাউস এর ইতিহাসঃ-  আইগুল হাতুনের দুঃখ দুর্দশা কেবল বাবা মা'র জন্য   দোগান আল্পের ইতিহাসঃ-  আয়া নিকোলার সঠিক  মালহুন হাতুনের প্রকৃত ইতিহাস   তুরগুত আল্পের ইতিহাসঃ-  বামসী বেইরেক খান ইতিহাসঃ-
শেখ এদেবালীর প্রকৃত জীবনী । 

প্রাথমিক পরিচয়ঃ-

উপাধিঃ- শেখ এদেবালী, বিখ্যাত পাদ্রী।
আত্মীয়ঃ- ইলিডিজ হাতুন (স্ত্রী), বালা হাতুন (কন্যা), মাহমুদ পাশা (পুত্র), মেহমেত পাশা (পুত্র), উসমান গাজী (জামাতা) আলাউদ্দিন পাশা ( নাতী)

উপজাতী- আহিস গোত্র, কায়ী গোষ্ঠি।

পেশাঃ- শেখ, ধর্মগুরু, ধর্মীয় নেতা,সুফি সাধক, ও কাজী।

জন্মঃ-  ১২০৬ সাল

জন্মস্থানঃ- ইনাক, করসিহির, তৎকালীন রোমের সেলজুক সাম্রাজ্য

মৃত্যুর তারিখঃ-১৩২৬

মৃত্যুবরণের স্থানঃ- বিলেচিক,নবগঠিত উসমানীয়া সাম্রাজ্য (বর্তমানে তুরস্কের সুগুত)

শেখ এদেবালী একজন মুসলিম ধর্মের বিখ্যাত পাদ্রী ছিলেন। তিনি আর্তুগ্রুল গাজীর নিকটস্ত বন্ধু ছিলেন। শেখ এদেবালীর মেয়ে বালা হাতুনের সঙ্গে আর্তুগ্রুল গাজীর ছেলে উসমান গাজীর বিয়ে হয়, সেই ক্ষেত্রে এদেবালির জামাতা হয় উসমান গাজী। আর তাছাড়া, উসমান গাজী ১২৯৯ সালে উসমানীয়া সাম্রাজ্যে প্রতিষ্টা করে বিশ্বের অধিকাংশ স্থান জুড়ে তার শাসনকার্য প্রসারিত হয়। বালা হাতুনের ঘরে আলাউদ্দিন পাশা জন্ম গ্রহন করে সেই হিসেবে শায়েখ এদেবালি আলাউদ্দিন পাশার নানা হয়।

শেখ এদেবালীর ইতিহাসঃ-
বালা হাতুনের বাবা শেখ এদেবালি দীর্ঘ জীবনযাপন করেন এবং দীর্ঘ বছর বেচে ছিলেন। জানা যায়, শেখ এদেবালী ১২০৬ সালে সুগুতে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৩২৬ সালে অর্থাৎ ১২০  বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। জামাতা উসমান গাজী সহ তার ৩ সন্তান রয়েছে,  মাহমুদ পাশা, মেহমেদ পাশা এবং বালা হাতুন। ১২৯৯ সালে উসামানীয়া সাম্রাজ্য প্রতিষ্টা হওয়ার পর তিনি দীর্ঘদিন বিলেচিকে জীবন যাপন করেন। তার শিষ্য দুরসুন ফাকিহ উসমানীয়া সাম্রাজ্যের প্রথম নারী হিসেবে পরিচিত। শেখ এদেবালি মূলত কারামানের বাসিন্দা। তিনি হানাফি ফিকহ শাস্ত্রের নেকমেদ্দিন ইজ-জাহিদারের কাছ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে, তিনি দামেস্কে যান এবং সেই সময়ের বিখ্যাত পণ্ডিতদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন। তিনি তাফসীর, হাদিস এবং ইসলামী আইন বিষয়ে বিশেষত্ব লাভ করেন।
তিনি এটবার্নু গ্রামে বাস করতেন, যেটি সেইসময়ে এস্কিশিহিরের কাছে পরিচিত ছিল। তিনি তার নির্মিত মাদ্রাসায় ছাত্রদের শিক্ষা দিতেন এবং আদর্শ মানুষ হওয়ার জন্য সর্বাত্মক পথ বাতলে দিতেন। তিনি বিলেচিকে উসমান গাজীর সহায়তায় অনেক মসজিদ মাদ্রাসা তৈরী করেছেন।

উসমানের স্বপ্নঃ-
রোমার্স  অনুসারে, উসমান গাজী একদিন রাতে  স্বপ্ন দেখেন যে, শেখ এদেবালীর বুক থেকে একটি চাঁদ বেরিয়ে এসে তার নিজের বুকে প্রবেশ করেছে, এবং তার বুক থেকে একটি বড় গাছ বের হয়েছে এবং এর শাখাগুলো পৃথিবীকে আচ্ছাদিত করেছে, এবং অনেকের তলদেশ থেকে নদী ভেদ করে বাইরে এসেছে ও  মানুষজনেরা এই জলের মধ্যে সমাগম করছে। শাইখ এদেবালী স্বপ্নের বর্ণনা এভাবে দিয়েছেন: "আপনি  আর্তুগ্রুল গাজীর ছেলে উসমান, আপনার বাবার পরে আপনি "বে" হবেন। আপনি আমার মেয়ে বালা হাতুনকে বিয়ে করবেন। এই আলো আমার কাছ থেকে আপনার কাছে এসেছে। এর ফলে অনেক সুলতান পৃথিবীতে ভূূূূমিষ্ট হবে । আপনার বংশধররা, এক এক করে  রাজ্যগুলো জয় করবে এবং সাম্রাজ্য প্রসারিত হবে"।

 "বলা হয়ে থাকে যে, উসমান গাজীর এই স্বপ্ন এবং এর ব্যাখ্যাই সকল উসমানীয় সুলতানগণের দ্বারা সাম্রাজ্য পরিচালনা এবং মুসলিম মিল্লাতের খিদমতের প্রধান অনুপ্রেরণা হিসবে কাজ করেছিল। এ স্বপ্নের ঘটনার পর শাইখ এদেবালী এফেন্দী তার কন্যাকে উসমান গাজীর নিকট বিয়ে দেন৷ তিনি সর্বদাই মুসলিম মিল্লাতের খিদমত ও ইসলামকে ব্যাপকভাবে পৃথিবীর বুকে বিস্তার এবং ইসলামের শাশ্বত ও শান্তির বানীকে মানুষের নিকট পৌছে দেয়া এবং একটি ন্যায়ের সাম্রাজ্য কায়েমের জন্য উসমান গাজীকে সর্বদা উদ্ভুদ্ধ করতেন, অনুপ্রেরণা দিতেন৷ উসমানীয় সালতানাতের ভীত্তি রাখার পেছনে শাইখ এদেবালী এফেন্দীর যথেষ্ঠ অবদান ছিল।

আল্লাহর রহমত ওনার উপর বর্ষিত হোক। [তথ্যসূত্র - তারিখু দাওলাতিল আলয়্যাতিল উসমানিয়্যাহ : মুহাম্মদ ফরিদ বেগ, পৃষ্ঠা-১১৫]

শেখ এদেবালীর বাণী ও উপদেশঃ-

বিশিষ্ট সাধক শেখ এদেবালি উসমানীয়া সাম্রাজ্যের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, উসমান গাজী যে কোনো সমস্যার সমাধান করার জন্য শেখ এদেবালীর শরণাপন্ন হতেন এবং তিনি ইসলামিক শরিয়া অনুযায়ী সুন্দর করে সমাধান করতেন। শায়েখ এদেবালির উপদেশ মূলক বাণী গুলো উসমান গাজীর জীবনে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেছিলো, তিনি শেখ এদেবালীর উপদেশ অনুযায়ী উসমান গাজী তার উদীয়মান সাম্রাজ্য পরিচালনা করেছিলেন।

"যারা নিজেদের মধ্যে ভুলের সন্ধান করে, তারা হৃদয়ে সত্য খুজে পায় । তোমার পথ সত্য তোমার উদ্দেশ্য মহৎ। যতদিন তোমার লক্ষে অবিচল থাকবে, ততদিন তোমার অন্তর সুরক্ষিত থাকবে "।

 তিনি উসমান গাজীকে উদ্দেশ্য করে বললেন।

মাটিতে পানি দিলে হয় কাদা আর রক্ত দিলে হয় মাতৃভুমি।  

-শেখ এদেবালি বাণী ও উপদেশ 

উদাহরণঃ স্বাধীনতা শব্দটি এসেছে রক্তের বিনিময়ে, সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে হয়েছে নিজেদের রক্ত প্রবাহিত হওয়ার মাধ্যমে, এবং বাংলাদেশের স্বাধীন হওয়ার পিছনে ৩০ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মানুষ বোনদের সম্ভ্রম হারানোর ফলে, তাই শেখ এদেবালীর বাণী সাথে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি। " রক্ত দিলে হয় মাতৃভূমি " যথার্থ বলেছেন। 

ন্যায় প্রতিষ্ঠা করো,

অন্যথায় অন্যায়টা একদিন ন্যায় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে ।

-শেখ এদেবালি বাণী ও উপদেশ 

1

লেখা গুলো অসম্পূর্ণ পরবর্তিতে লেখা গুলো আমি এখানে  যোগ করবো, ইন শা আল্লাহ।

আমার ফেসবুক আইডিটি ফলো করে সঙ্গে থাকুুন ।


আরো পড়ুন উসমানীয় সাম্রাজ্যের গোড়াপত্তন নিয়ে বিশেষ ব্যাক্তিদের জীবনী । তাই লিঙ্কে ক্লিক করুন। 

বালা হাতুনের  স্বামী উসমানের জীবনী 

ওরহান গাজীর জীবনীঃ-

আর্তুগ্রুল গাজীর জীবনীঃ-  

উসমানের স্ত্রী বালা হাতুনের জীবনীঃ- 

সেলজুক সাম্রাজ্যের সুলতানদের নামের তালিকাঃ-

তুর্কির আর্তুগ্রুল সিরিজ সহ কয়েকটি ইসলামীক সিরিজ দেখার পর একজন শিক্ষার্থীরঅনুভূতিঃ-

শায়েখ ইবনুল আরাবী'র পঞ্চাশটি বাণী ও উপদেশ ভিডিও সহঃ-

আর্তুগ্রুল গাজীর বাছাইকৃত চল্লিশটি বাণী ও উপদেশ ভিডিও সহঃ-

সুলতান আলাউদ্দিন কায়কোবাদের বাণী ও উপদেশঃ-

সুলতান গিয়াস উদ্দিন মাসুদ বিন কায়কাউস এর ইতিহাসঃ-

আইগুল হাতুনের দুঃখ দুর্দশা কেবল বাবা মা'র জন্য 

দোগান আল্পের ইতিহাসঃ-

আয়া নিকোলার সঠিক

মালহুন হাতুনের প্রকৃত ইতিহাস 

তুরগুত আল্পের ইতিহাসঃ-

বামসী বেইরেক খান ইতিহাসঃ-

Post a Comment

0 Comments