ভূমিকাঃ- ইমাম আবু হানিফা ইরাকের কুফায় ৫ সেপ্টেম্বর ৬৯৯ ইংরেজী মোতাবেক ৮০ হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেন। এবং ১৪ জুন ৭৬৭ ইংরেজী ১৫০ হিজরী ইন্তেকাল করেন। ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর ২৫ টি উক্তি যা আপনার জীবনে দারুন ভাবে প্রভাব পড়বে , প্রতিটি উক্তি গুলো ক্যাপশন আকারে ছবিসহ ইমাম আবু হানীফার (রহঃ) এর উক্তি গুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলো।
ছবি সহ ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর উক্তি ২৫ টি | ইসলামিক বাণী | ইসলামিক উক্তি | আবু হানিফার (রহঃ) বাণী ও উপদেশ |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
আবু হানিফার (রহঃ) বাণী ও উপদেশ | ছবি সহ ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর উক্তি | ইসলামিক বাণী
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
 |
| ইমাম আবু হানিফা ( রহঃ) বাণী |
আরো পড়ুন- হযরত আলী (রাযিঃ) এর উপদেশ মূলক বাণী ছবি সহ ৬০ টি ক্যাপশন
(গ্রন্থসূত্র: আল-হাশিয়া, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৬৬ / রসমুল মুফতী, পৃ ৪ / শরহে হেদায়া / আল এনতেকা ফী ফাসায়েলিস সালাসাতিল আয়েম্মাতিল ফোকাহা, পৃ ১৪৫ / এলামুল মোআক্কেঈন, ২য় খন্ড, পৃ. ৩০৯ / আলবাহারোর রায়েক, ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃ. ২৯৩, রসমুল মুফতী, পৃ. ৭৭ / আলঈকায, পৃ.
ফাতাওয়ার ক্ষেত্রে ইমাম আবু হানীফার (রহঃ) নীতিঃ
যে কোন সমস্যার সমাধান অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে ইমাম আবু হানীফার রঃ অনুসৃত নীতি ছিল, প্রথমে কুরআনের শরণাপন্ন হওয়া। কুরআনের পর হাদিস শরীফের আশ্রয় গ্রহণ করা। হাদিসের পর সাহাবায়ে কেরাম গৃহীত নীতির উপর গুরুত্ব দেওয়া। উপরোক্ত তিনটি উৎসের মধ্যে সরাসরি সামাধান পাওয়া না গেলে তিনটি উৎসের আলোকে বিচার-বুদ্ধির (কেয়াসের) প্রয়োগ করা। তাঁর সুস্পস্ট বক্তব্য ছিল, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে কোন ধরনের হাদিস বা সাহাবীগণের অভিমতের সাথে যদি আমার কোন বক্তব্যকে সাংঘর্ষিক মনে হয়, তবে আমার বক্তব্য অবশ্য পরিত্যাজ্য হবে। হাদিস এবং আছারে সাহাবা দ্বারা যা প্রমাণিত সেটাই আমার মাযহাব। (তাফসীরে মাযহারী, খায়রাতুল-হেসান)
0 Comments