কবি মোঃ বশির মিয়ার কবিতাবলী, মাহে রমজান, নামাজ, ফুলের মতো জীবন,যার জন্যে, মনোরম মায়ের দেশ।

যার জন্যে মোঃ বশির মিয়া  যার জন্যে বসে থাকা  দিনের পর দিন, তাকে পেয়ে নতুন জীবন সাজাচ্ছি রঙ্গীন।  সুন্দর মনের মানুষ তিনি কথায় বিনয়ি ভাব, তার ছোঁয়াতে ধন্য হলাম হৃদয় জুড়ে প্রভাব।মনোরম এ মায়ের দেশ মোঃ বশির মিয়া  এইতো আমার মায়ের দেশ কি মনোরম  দৃশ্য, এমন সৌন্দর্য কোথাও নেই খুঁজেছি  গোটা বিশ্ব।  চারিদিকে সবুজের মেলা হরেক ফসল মাঠে, নৌকার মাঝি যাত্রী নিয়ে ভীরে নদীর ঘাঠে।  বর্ষা এলে ভাষান জলে মাছের মেলা জমে বেশ, খোলা মাঠে পশু জট কি যে সুন্দর পরিবেশ।  গাছের ডালে পাখির মেলা কিচির মিছির সুরে, উদাস এ মন জেগে ওঠে পাখি ডাকা ভোরে।  বিকেল বেলা খেলার মিশন এইতো আমার গাঁ, বাউলের সুরে মুখরিত অবিনাসী প্রতিভা।ফুলের মতো জীবন মোঃ বশির মিয়া  ফুল সুভাসে জীবন গড়তে তাঁর কাছে আসি, উদারতায় চলি এবং দেশকে ভালোবাসি।  মানব প্রেম হৃদয়ে জাগে পুষ্প শোভা ন্যায়, সুন্দর পথ অনুস্বরনে এড়িয়ে চলি দায়।  মৃদু হাসি মুখে রেখে উদার মনে চলি, মনের সব সুন্দর বাসনা ফুলের কাছে বলি।  তাইতো আমি আবেগে চলি সঙ্গ গুনে, কতজনে আনন্দ পায় আমার কর্মগুনেমাহে রমজান মোঃ বশির মিয়া  বছর শেষে আসে রমজান এগারোটি মাসের পরে, ইবাদতের বার্তা জাগে মুসলমানদের সব ঘরে।  পাক পবিত্র হয়ে সদা চলি সত্য সুন্দর পথে, আহার থেকে বিরত থাকি খেতে বসি সন্ধ্যা ও রাতে।  ইফতার বেলা কাউকে পেলে কিংবা দাওয়াত দিয়ে এনে, খাওয়ানো কত যে আনন্দের সওয়াবও কত সবাই জানে।  রমজান শেষে ইদ আসে কত পিঠা পুলী তৈরী হয়, ধনী ও গরিব সবাই মিলে খেতে বসে নতুন পরিচয়।  যত গুনগান প্রভুর তরে ইবাদতে হই আগুয়ান, অকল্যানের অভিষাপ হতে খুঁজে চলি পরিত্রান।
কবিতার নামঃ

 মাহে রমজান

মোঃ বশির মিয়া

বছর শেষে আসে রমজান

এগারোটি মাসের পরে,

ইবাদতের বার্তা জাগে

মুসলমানদের সব ঘরে।


পাক পবিত্র হয়ে সদা

চলি সত্য সুন্দর পথে,

আহার থেকে বিরত থাকি

খেতে বসি সন্ধ্যা ও রাতে।


ইফতার বেলা কাউকে পেলে

কিংবা দাওয়াত দিয়ে এনে,

খাওয়ানো কত যে আনন্দের

সওয়াবও কত সবাই জানে।


রমজান শেষে ইদ আসে

কত পিঠা পুলী তৈরী হয়,

ধনী ও গরিব সবাই মিলে

খেতে বসে নতুন পরিচয়।


যত গুনগান প্রভুর তরে

ইবাদতে হই আগুয়ান,

অকল্যানের অভিষাপ হতে

খুঁজে চলি পরিত্রান।

কবি মোঃ বশির মিয়ার কবিতাবলী, মাহে রমজান, নামাজ, ফুলের মতো জীবন,যার জন্যে, মনোরম মায়ের দেশনামাজ  মোঃ বশির মিয়া  ফজর শেষে সূর্য ওঠে পূর্ব আকাশ ভেদ করে, তারই পূর্বে নামাজ আদায় নূর নবীর প্রেম অন্তরে।  ভর দুপুরে মানুষ যখন কর্ম ক্ষেত্রে মত্ত রয়, যোহর ধ্বনি কানে আসলে ইবাদতে ব্যস্হ হয়।  বিকেল বেলা হিমেল হাওয়া মুক্তপানে উদার বয় , মানুষ তখন গভীর ধ্যানে আসর নামাজে খুঁজে জয়।  দিন শেষে সন্ধ্যা আসে কোলাহল থেমে যায়, মাগরিব নামাজে ব্যাকুলতা গভীর ধ্যানে মুক্তি চায়।  রাত্রি যখন ছুটে চলে গভীরতার পথ ধরে, এশার নামাজে ধ্যান ধরে মুসল্লিগন মন ভরে।

নামাজ 

মোঃ বশির মিয়া

ফজর শেষে সূর্য ওঠে

পূর্ব আকাশ ভেদ করে,

তারই পূর্বে নামাজ আদায়

নূর নবীর প্রেম অন্তরে।


ভর দুপুরে মানুষ যখন

কর্ম ক্ষেত্রে মত্ত রয়,

যোহর ধ্বনি কানে আসলে

ইবাদতে ব্যস্হ হয়।


বিকেল বেলা হিমেল হাওয়া

মুক্তপানে উদার বয় ,

মানুষ তখন গভীর ধ্যানে

আসর নামাজে খুঁজে জয়।


দিন শেষে সন্ধ্যা আসে

কোলাহল থেমে যায়,

মাগরিব নামাজে ব্যাকুলতা

গভীর ধ্যানে মুক্তি চায়।


রাত্রি যখন ছুটে চলে

গভীরতার পথ ধরে,

এশার নামাজে ধ্যান ধরে

মুসল্লিগন মন ভরে।


ফুলের মতো জীবন

মোঃ বশির মিয়া

ফুল সুভাসে জীবন গড়তে

তাঁর কাছে আসি,

উদারতায় চলি এবং

দেশকে ভালোবাসি।


মানব প্রেম হৃদয়ে জাগে

পুষ্প শোভা ন্যায়,

সুন্দর পথ অনুস্বরনে

এড়িয়ে চলি দায়।


মৃদু হাসি মুখে রেখে

উদার মনে চলি,

মনের সব সুন্দর বাসনা

ফুলের কাছে বলি।


তাইতো আমি আবেগে

চলি সঙ্গ গুনে,

কতজনে আনন্দ পায়

আমার কর্মগুনে


যার জন্যে

মোঃ বশির মিয়া

যার জন্যে বসে থাকা 

দিনের পর দিন,

তাকে পেয়ে নতুন জীবন

সাজাচ্ছি রঙ্গীন।


সুন্দর মনের মানুষ তিনি

কথায় বিনয়ি ভাব,

তার ছোঁয়াতে ধন্য হলাম

হৃদয় জুড়ে প্রভাব।


মনোরম এ মায়ের দেশ

 মোঃ বশির মিয়া

 এইতো আমার মায়ের দেশ

 কি মনোরম দৃশ্য, 

এমন সৌন্দর্য কোথাও নেই 

খুঁজেছি গোটা বিশ্ব। 


 চারিদিকে সবুজের মেলা

 হরেক ফসল মাঠে,

 নৌকার মাঝি যাত্রী নিয়ে

 ভীরে নদীর ঘাঠে।


 বর্ষা এলে ভাষান জলে 

মাছের মেলা জমে বেশ, 

খোলা মাঠে পশু জট 

কি যে সুন্দর পরিবেশ। 


 গাছের ডালে পাখির মেলা

 কিচির মিছির সুরে,

 উদাস এ মন জেগে ওঠে

 পাখি ডাকা ভোরে।


 বিকেল বেলা খেলার মিশন 

এইতো আমার গাঁ, 

বাউলের সুরে মুখরিত 

অবিনাসী প্রতিভা।


সবাইকে স্বাগতম আমাদের পেইজটি ঘুরে আসবেন ধন্যবাদ। 

পরিচালনায়ঃ- মোঃ হামিদুল ইসলাম রাজু 

Post a Comment

0 Comments