ভালোবাসার মানুষকে সারাজীবনের জন্য আপন করে নিন! Romantic and Love Status ! Emotional story !


ভালোবাসার মানুষকে  সারাজীবনের জন্য আপন করে নিতে চাইলে লেখা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কাজে আসবে কথা দিলাম। প্রথমতঃ--

      ভালোবাসার মানে  কী?  

ভালোবাসা হলো একে অপরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। বিশ্বাস হারিয়ে গেলে সেখানে ভালোবাসা  থাকে না । একে অপরের দুরত্ব সৃষ্টি হয়। হারিয়ে যায় সেই ভালোবাসা নীল অজানায়। ভালোবাসার মানুষের কাছে দুরত্ব সৃষ্টি হলে মনের ভেতর যে অনুভুতি জন্মায় , হ্যা সেটাই ভালোবাসা। 
ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে এক মুহুর্তের জন্য কথা না বললে যে টান  জন্মে, সেটাই ভালোবাসা । ভালোবাসার ডেফিনেশন দিতে গেলেও শেষ করা যাবে না । মনের অনুভূতি ও আবেগ থেকে ভালোবাসার সৃষ্টি হয়।  ভালোবাসার মানুষ অকারণে ছেড়ে গেলে  তার জন্য ফিরে আসার অপেক্ষায় দিনের পর দিন মাসের পর মাস ও বছরের পর বছর অতিবাহিত করার নামই ভালোবাসা।  
পাবো  না জানার পরও ভালোবেসে যাওয়াটাই ভালোবাসা। ভালোবাসা কখনো হারায় না, হয়তো হারিয়ে যায়  কিছু মানুষরুপি শয়তান।  যারা মুখে ভালোবাসা প্রকাশ করে আর অন্তরে সর্বনাশার বিজ লুকিয়ে রাখে সেই নিকৃষ্ট কাপুরুষরাই হারায়। বীর পুরুষরাই সকল বাধা পেরিয়ে ভালোবাসার জয় সুনিশ্চিত করে ।  ভালোবেসে মাঝপথ থেকে ছেড়ে যাওয়াটাই কাপুরুষের লক্ষণ। বীরপুরুষরাই যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় পাওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত যুদ্ধ করে আর বীরপ্রেমিকরাই ভালোবাসার মানুষকে  পাওয়ার জন্য মনের সাথে যুদ্ধ করে । এমনকি প্রত্যেকটা পরিস্থিতির মোকাবিলা করে নিজের ভালোবাসাকে বাচিয়ে রাখে।


     একজনকে ভালোবাসেন তাই না ??   
ভালোবেসে রিলেশন করেছেন তাই তো। 💗
প্রথমেই তো আপনি বীর পুরুষের পরিচয় দিয়েছেন, কেননা বীরযুদ্ধা তো সে , যে কিনা একটা মেয়ের মনে জায়গা করে নিয়েছে। কারণ, মেয়েদের মন জিতা আর যুদ্ধ ক্ষেত্রে যুদ্ধ করা সমান ।  আপনি বীরপুরুষের পরিচয় দিয়ে  ভালোবাসার মানুষকে সারাজীবন আগলে রাখুন । যেকোনো পরিস্থিতির মোকাবিলা করুন ভালোবাসার মানুষকে  পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে দুরে সরিয়ে দিবেন না। তাহলে এর জন্য সারাজীবন অনুশোচনায় ভুগতে হবে। একদিন আপনার গাড়ি হবে বাড়ি হবে বউ বাচ্চা হবে কিন্তু ভালোবাসার মানুষ থাকবে না , আর হারিয়ে ফেলা ভালোবাসার   জন্য চোখের জল অবিরত ঝড়বে তখন হায় আফসোস বলা ছাড়া উপায় থাকবে না।  একাকি নির্জনে বসে চোখের জল অবিরত  ঝরবে। নিজেকে কষ্টের সাগরে ভাসিয়ে  তিলে তিলে শেষ করবে । তখন হয়তো নিজেকে সবার কাছ থেকে আড়াল করতে পারলেও নিজের কাছ থেকে আড়াল করতে পারবে না । বিবর্ণ মন নিয়ে আশেপাশের মানুষ গুলোর সঙ্গে মিথ্যে হাসি অভিনয় করতে হবে। বুকের ভেতর একরাশ দুঃখ  নিয়ে বাকী দিন গুলো অতিবাহিত করতে হবে ।
     ভালোবাসার মানুষকে মূল্যায়নঃ 
ভালোবাসার মানুষকে মূল্যায়নঃ
ভালোবাসার মানুষকে মূল্যায়ন করতে হবে । সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে, ভালোবাসাকে হৃদয়ের মধ্যে স্বযত্নে লালন করতে  হবে এবং উহার যথাযথ মূল্যায়ন করতে হবে। প্রত্যেকটা মোমেন্টে ভালোবাসার মানুষের খোজ খবর রাখতে হবে।  প্রিয়জনের ছোট ছোট ইচ্ছা পূরণ করতে হবে।  মুখে হাসি রেখে কথা বলতে হবে । কথা বলতে না পারলে ব্যাস্ততার অজুহাত দেখাবে না। ফ্রি হয়ে পূণরায় আলাপ করার কথা গুলো বলতে হবে। যতটা নিজের কাজে মনযোগ দাও ঠিক ততটা প্রিয়জনের কথাও মাথায় রাখতে হবে। যখনই সময় পাবে তখনই প্রিয়জনকে ছোট্ট একটা মেসেজ পাঠিয়ে খোঁজ খবর রাখতে হবে। অপাশের মানুষটি আপনার মেসেজের অধীর আগ্রহে অপেক্ষা আছে আপনার মেসেজ কিংবা কলের।  এমনি হতে পারে  আপনি তাহার জীবনের সবকিছু। আপনিই তাহার অক্সিজেন । অক্সিজেন বিহীন কোনো প্রাণী শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারে না সেজন্য অক্সিজেন প্রাণীর জীবনে অপরিসীম। আপনাকে না পাওয়ার যন্ত্রণায় সারাদিন সে অস্বস্তিবোধ করলো কিন্তু দিন শেষে আপনার একটা কলে সে স্বস্তির নিঃশ্বাস  স্বাভাবিক ভাবেই ফেলতে লাগল এবং পূণরায় অক্সিজেন ফিরে পেলো, শ্বাস প্রঃশ্বাস পূর্বের মতো স্বাভাবিক হতে লাগলো। কখনো  কখনো প্রিয়জন আপনাকে পৃথিবী ভাবতে লাগলো। পৃথিবীটা যতটাই বড়ো মনে হয় তার চাইতে প্রিয়জনের চোখে বেশি বড়ো মনে হবে আপনাকে । তাই তাকে যথেষ্ট মূল্যায়ন করতে হবে । আর সেই মানুষটিকে সারাজীবন আপনার  সঙ্গীনী হিসেবে  সাদরে বরণ করে নিতে হবে।
     প্রিয়জনকে কষ্ট দাওঃ      
 প্রিয়জনকে সবসময়ই যে মূল্যায়ন করতে হবে এমন নয়। মাঝে মাঝে প্রিয়জনকে  কষ্ট দিতে হবে ।  কষ্ট হলো ভালোবাসার অংশ ।  যে  ভালোবাসায় কষ্ট নেই সেটা ভালোবাসা নয়, জাস্ট টাইমপাস করার মাধ্যম । মন চাইলেই কথা বলল আর না চাইলে অন্যদিকে ঘুরল সেটা তো হতে পারে না ।  
এমনভাবে তার মনে ভালোবাসা সৃষ্টি করুন । যাতে আপনিই তার জীবনের সবকিছু। যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে আপনার কাছ থেকে নিতে চাইবে।  যেখানে যায় না কেনো আপনাকে বলে যাবে। আপনার অনুমতি ব্যাতিত সে যেনো কিছুই চিন্তা না করে সর্বক্ষেত্রে আপনাকেই প্রাধান্য দিক। সেটাই যদি চাওয়া হয় তাহলে মাঝে মাঝে কষ্ট দিতে হবে আর সেটা অবহেলার ছলে হোক কিম্বা নীরবতার মাধ্যেমে।  মনে রাখুন, প্রিয়জনকে মেরে ফেলার জন্যই আপনার নীরবতাই যথেষ্ঠ । মাঝে মাঝে সেই নীরবতা ক্ষণিক সময়ের জন্য পালন করুন। অবহেলা বলতে বুঝায় প্রথমত নীরব আচরণ, কথার অবমূল্যায়ন , ফোনে কথা কমিয়ে নেওয়া, আর বারবার ব্যাস্ততার অজুহাত দেওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি । এসবের যেকোনো একটি ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রিয়জনকে কষ্ট ও ফেরেশানীর মধ্যে ফেলুন ।  এই কষ্ট ও অবহেলা পাওয়ার পর সে আপনাকে নিয়ে ভাবতে থাকবে। যতবেশি আপনাকে নিয়ে ভাববে তত বেশি আপনার প্রতি প্রেম ভালোবাসা সৃষ্টি হবে।
    ব্যাস্ততার অযুহাতঃ        
ব্যস্ততা কখনো অজুহাত হয়না,যে ভালোবাসতে জানে।
সে শত ব্যস্ততার মাঝেও ভালোবাসারমানুষটির জন্য সময় দিবে।
ব্যাস্ততার অজুহাত আর অবহেলা দুটোই সমান। ভালোবাসার মানুষকে বারবার ব্যাস্ততার  কথা বলা  বন্ধ করুন।  বারবার  ব্যাস্ততার কথা বলে দুরত্ব সৃষ্টি করবেন না। বারবার অবহেলা আর দূরত্বের কথা শুনতে শুনতে সেও একদিন পাথরের মত শক্ত ও উদাসীন হয়ে যাবে তখন আপনি তাহার পরিবর্তনে ডিপ্রেশনে ভুগবেন।
এই চেঞ্জ হওয়ার পিছনে আপনিই দায়ী। সেই দায় নিয়ে বিরহ যন্ত্রণায় একাকীত্বের সঙ্গী হয়ে বাকী জীবন অতিবাহিত করবেন। তাই অযথা ব্যাস্ততার অযুহাত দেখানো থেকে বিরত থাকুন। 

     রোমান্টিক কথাঃ ও কাল্পনিক জগতঃ       
রোমান্টিক কথাঃ ও কাল্পনিক জগতঃ
ভালোবাসার মানুষের  সাথে যেমন সুখ দুঃখের কথা শেয়ার করা যায় ঠিক তেমনি রোমান্টিক কথা বার্তাও বলা যায়। রোমান্টিক কথা ব্যাতিত ভালোবাসাটাই জীবন্ত লাশের মতো।  মাঝে মাঝে রোমান্টিক টপিক নিয়ে আলাপ করতে হবে । কাল্পনিক জগতের সঙ্গে দুজনকে মানিয়ে নিতে হবে । কাল্পনিক জগতকে  বাস্তবতায় ফুটিয়ে তুলতে হলে মনের  জোর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোমান্টিক কথা বলার শ্রেষ্ঠ সময় রাতের প্রথম প্রহরে। সারা পৃথিবী যখন নিস্তব্ধ, কোলাহল শূণ্য ঠিক তখন প্রেমিক প্রেমিকারা  রোমান্টিকতায়  ব্যাস্ত। কেউ তো কাল্পনিক জগতটাকে  বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে  নিচ্ছে আর কাল্পনিক ভাবেই দুজনেই প্রেমে মশগুল।  তবে যাই করো না কেনো অতিরিক্ত গভীরে যাওয়া  মোটেই টিক নয়।  মাঝে মাঝে  দিনের আলোতে প্রিয়জনকে রোমান্টিক কথা বলতে হবে। তোমার মতো সুন্দরী আমি এই পৃথিবীতে  একটাই দেখেছি , আর সেটা হলো তুমি । মাঝে মাঝে প্রিয়জনের  পিকচার দেখার পর   বলবে, ইশশ  ! কী সুন্দর কাজল কালো অক্ষি!  তোমার ঐ দু-চোখের মায়ায় যেনো নিজেকে অজানা দেশে হারিয়ে ফেলছি যদি কখনো ফিরে আসি আবারো কথা হবে, এই বলে কথা বলা পাঁচ মিনিটের জন্য অফ রাখতে হবে।  তখন প্রিয়জন কথা গুলো শুনে মৃদু হাসি দিয়ে আয়নার কাছে নিজেকে উপস্থাপন করবে আর বারবার নিজের চোখ দেখবে, কাছে কেউ থাকলে বলবে, দেখ তো আমার চোখটা কেমন? দেখতে মায়াবী লাগে কিনা? এইরকম প্রশ্নের সম্মুখীন  হতে হবে  আপনার প্রিয়জনকে।  তাই রোমান্টিকতাই হলো ভালোবাসার অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়।
   রাগ  অভিমানঃ    
রাগ অভিমানঃ
 অভিমান  করা যায় কাছের মানুষটির সাথে, যদি সে তোমার অভিমান বুঝতে পারে তাহলে তোমার সব মিথ্যে অভিমান ভালোবাসার মাধ্যেমে ভেঙ্গে দিতে পারে।
 মাঝে মাঝে অভিমানের ভান করে নিরবতা পালন করতে হবে । তাহার ভালোবাসা দিয়ে যতক্ষন আপনার অভিমান ভেঙ্গে না দিছে ততক্ষণ অভিমানটাই বাচিয়ে রাখো।   মনে রেখো,  যেখানে ভালবাসা নাই সেখানে অভিমান করা বোকামী ব্যাতিত কিছু নয়। তাই অভিমান করতে হবে সেখানে , যেখানে ভালোবাসা পাওয়া যায়।
উদাহরণ স্বরূপ: 
  1. আপনার প্রিয়জনকে  দেখার জন্য পিকচার চাইলেন কিন্তু সে দিতে অস্বীকার করলো। তখন আপনি অভিমান করতে পারেন। 
  2. আপনার প্রিয়জন আপনাকে সারাদিন মেসেজ বা কল করে নি , তখন আপনি খোজ নেওয়ার পর জানতে পারলেন বিনা কারণেই সে এমনটা করেছে তাহলে অভিমান চালিয়ে যেতে পারেন। 
  3. আপনার প্রিয়জন আপনাকে না বলেই কোনো আত্মীয় বা বান্ধবীর ভাষায় গেলো তখন আপনি আভিমান করতে পারেন। 

ভালোবাসায় অভিমান বাচিয়ে রাখুন।  আর রাগকে দুরে রাখুন।  রাগ ভালোবাসাকে নিরাশায় পরিণত করে । ধ্বংস করে দেয় সবকিছু।  এজন্য মনিষীরা বলেন, "রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন "।
     দুর্বলতা প্রকাশ না করাঃ      
প্রিয়জনের কাছে দূর্বলতা প্রকাশ না করা:

দূর্বলতা মানে আপনার ভালোবাসার পরিমাপ করা, আপনি কতটুকু ভালোবাসেন সেই কথা প্রত্যেকটা মোমেন্টে বলা।
  1. আপনি প্রতিদিন মিস করেন সেই কথা গুলো বলা। আই মিস ইউ অলওয়েজ মাই ডিয়ার।
  2. তোমাকে বিহীন আমার জীবনটাই অসহায় এই কথা গুলো বলা।
  3. তোমার জন্য আমি মরতে পারি, তুমি আমার প্রাণ, আমার নিঃশ্বাস তুমি বিহীন বাচি কেমনে? 
  4. তুমি আমার হার্টবিট, কলিজা, হৃৎস্পন্দন, হার্ট, ও পৃথিবী ইত্যাদি বলা। 
  5. সব থেকে বড়ো কথা হলো,  সারাদিন কথা বলো নি আমার দম বন্ধ হয়ে আসছিলো । একটু হলে তো আমি মরেই যেতাম ওহে সুন্দরী।
  6. বারবার ভালোবাসার কথা প্রকাশ করা: আমি তোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি।

পায়ে ধরি ভাই/বোন এই কথা গুলোও সবসময়ই বলবেন না। নিজের ইমোশনস নিজের মধ্যে চেপে রাখুন। নিজের দূর্বলতার কথা প্রিয়জনকে নয় নিজের বন্ধুকেও কখনো বলবেন না । 
জানেন তো! মানুষের মন পরিবর্তনশীল । আর এই কথা গুলো শুনার পর  সে যতটা খুশি হয়েছে ততটাই খুশি হয়েছে আপনাকে হাতের মুঠোই পেয়ে। 

উদাহরণ স্বরূপ: বিরিয়ানি  খেতে আমরা কতোই পছন্দ করি , বিরিয়ানী  আহার করার পূর্ব মুহুর্ত আমাদের কেমন অবস্থা হয়  আর খাওয়ার পর মজাই চলে যায়। ঠিক তেমনি আপনার প্রিয়জন আপনার দুর্বলতার কথা জানার জন্য খাফ খেয়ে বসে থাকবে  যখন আপনার সব দুর্বলতার কথা জেনে যাবে তখন আপনাকে ইজি মনে করবে ।
 হাতের মুঠোই  শেয়াল ধরে ফেলার মতো অনুভূতি সৃষ্টি হবে এবং এর উল্টোদিকে আপনি হবেন অবহেলার স্বীকার। 

     অবহেলিত ভালোবাসার কথা   

সেদিন অনেক ভালোবাসা পাওয়ার পরও  তোমার জীবন থেকে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম। 

যাওয়ার সময় পর্যাপ্ত ভালোবাসা নিয়েছিলাম ।

সেই ভালোবাসার টানে আবারো ফিরে এসেছিলাম তোমারই জীবনে। ❤

আজ তোমার কাছ থেকে আমি  অবহেলা অপমান আর ঘৃণা নিয়ে অজানা পথের উদ্যেশ্যে চললাম। 

আর রেখে গেলাম শুধু তোমার কাছে  আমার  ভালোবাসা । যা স্বযত্নে করে রেখে দিও। 😑
|-------Next---------|

এতো কষ্ট আর অপেক্ষার প্রহর গুনে যখন কেউ ভালোবাসাকে জয় করে , তখন সেই ভালোবাসাকে কিছু মানুষজন উপেক্ষার চোখে দেখে , ঠিক তখনই বুঝতে পারে যখন ভালোবাসার মানুষ চিরতরে হারিয়ে যায়, না ফেরার দেশে।
|-------Next---------|
ভাগ্যবতী তো সে, যার অনুভুতি গুলো গল্পের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া হয় মানবের মাঝে।



  ⬅️ সমাপ্ত  ➡️

Post a Comment

0 Comments